শিরোনামঃ
শিরোনামঃ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কে দ্বায়িত্ব পালনে বিরত থাকতে বললেন পার্বত্য মন্ত্রানালয় কুষ্টিয়ায় সাংবাদিক রুবেল হত্যার ৩ বছর অতিবাহিত হলেও আজও হয়নি কোন কুলকিনারা,হত্যায় জড়িতদের গ্রেফতার ও বিচারের দাবিতে মানববন্ধন। কুষ্টিয়া মিরপুর উপজেলায় আজ থেকে শুরু হতে যাচ্ছে নৈশ প্রহরীর পাহাড়া। চাঁপাইনবাবগঞ্জে জুলাই পদযাত্রা মাইকের ভলিউম কমান, মনটা বড় করুন! কুষ্টিয়ায় র‌্যাবের অভিযানে পরিত্যক্ত অবস্থায় ০১টি ওয়ান শুটারগান উদ্ধার কুষ্টিয়ায় রয়েল এক্সসিলেন্স স্কুল অ্যান্ড কলেজে ছাত্রদের ঝগড়া নিয়ে থানায় অভিযোগ, পরবর্তীতে আলোচনার মাধ্যমে মীমাংসা কুষ্টিয়ায় ধর্মীয় উৎসবের উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত: শ্রী শ্রী জগন্নাথ দেবের উল্টো রথযাত্রা অনুষ্ঠিত। কুষ্টিয়ায় রথে মেলায় চাঁদাবাজি, সংবাদ সংগ্রহে সাংবাদিকদের লাঞ্ছনা মাজমাদার পরিবারের গর্ব ঝিনাইদহের কৃতি সন্তান “বশির উদ্দিন আহমেদ মাজমাদার”।
নোটিশঃ
আমাদের সাইট ভিজিট করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। নিউজ শেয়ার করে আমাদের সাথে থাকুন।

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কে দ্বায়িত্ব পালনে বিরত থাকতে বললেন পার্বত্য মন্ত্রানালয়

মো. নাছির উদ্দীন দীঘিনালা, খাগড়াছড়ি
July 8, 2025, 8:04 am

 

দুর্নীতি ও অসদাচরণের একাধিক অভিযোগের প্রেক্ষিতে খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জিরুনা ত্রিপুরাকে দায়িত্ব পালনে সাময়িকভাবে বিরত থাকার নির্দেশ দিয়েছে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়। সোমবার বিকেলে মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব তাসলীমা বেগম স্বাক্ষরিত এক আদেশে এই নির্দেশ জারি করা হয়।

চেয়ারম্যান জিরুনা ত্রিপুরার বিরুদ্ধে পরিষদের সদস্যদের অবমূল্যায়ন, স্বেচ্ছাচারিতা, স্বজনপ্রীতি ও অনিয়মসহ নানা অভিযোগ ওঠে সম্প্রতি। অভিযোগ রয়েছে, শিক্ষক বদলি ও ঠিকাদারদের বিল অনুমোদনের ক্ষেত্রে ঘুষ আদায়সহ জনসেবামূলক কাজে দুর্নীতির আশ্রয় নিয়েছেন তিনি। এসব অভিযোগের সত্যতা যাচাইয়ে বর্তমানে তদন্ত চলছে।

জেলা পরিষদের ভারপ্রাপ্ত মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা গণমাধ্যমকে জানান, মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী চেয়ারম্যান আপাতত তার দপ্তরের কোনো কার্যক্রমে অংশ নিতে পারবেন না। অভিযোগের তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত এই অবস্থা বজায় থাকবে।

উল্লেখ্য, জিরুনা ত্রিপুরা ২০২৪ সালের ৭ নভেম্বর খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই তার কর্মকাণ্ড নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে নানা গুঞ্জন চলছিল।

এই ঘটনায় স্থানীয় পর্যায়ে আলোড়ন তৈরি হয়েছে। অনেকে বলছেন, একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশাসনিক পদে থেকে যদি কেউ জবাবদিহির বাইরে চলে যান, তাহলে পাহাড়ের উন্নয়ন ও স্বচ্ছতা প্রশ্নের মুখে পড়ে।

তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত চেয়ারম্যানের পদত্যাগ না হলেও দায়িত্ব থেকে বিরত থাকার নির্দেশ প্রশাসনের একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে দেখছেন সংশ্লিষ্টরা।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এরকম আরো নিউজ
এক ক্লিকে বিভাগের খবর