এই সুদীর্ঘ পদযাত্রায় জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত করার জন্য লক্ষ লক্ষ নেতাকর্মী কারাবরণ করেছেন বছরের পর বছর, হত্যাকান্ডের শিকার হয়েছেন শতশত নেতাকর্মী। অকথ্য নির্যাতন সহ্য করে পঙ্গুত্ব বরণ করেছেন হাজার হাজার নেতাকর্মী। তাঁদের সেই আত্মত্যাগের বিনিময়ে জননেতা তারেক রহমানের নির্দেশে সমগ্র দেশের কোটি কোটি মানুষ রাজপথে নেমে এসে ৫ আগষ্ট ১৮ বছরের স্বৈরশাসককে দেশ থেকে বিতাড়িত করে। হাজারো প্রানের বিনিময়ে গনতন্ত্র প্রতিষ্ঠা, ভোটাধিকার পুনরুদ্ধারের যে স্বপ্ন দেশবাসি দেখেছিল সেই স্বপ্ন সমগ্র বাংলাদেশে “প্রতিষ্ঠা হলেও কুষ্টিয়া জেলার সেই স্বপ্ন স্বপ্নই থেকে গেছে
প্রিয় নেতাকর্মী বৃন্দ আপনারা দেখেছেন গত ২৭ জুন কুষ্টিয়া পৌর বিএন পির নেতা কর্মীরা অনেক স্বপ্ন বুকে নিয়ে ভোটাধিকার প্রদান করেন। কিন্তু অত্যন্ত নগ্ন ভাবে কর্মীদের সেই ভোট চুরি করে কুষ্টিয়ার বর্তমান কুতুব- জাকির নেতৃত্ব নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণের সাথে বেইমানি করেছেন। যে দল তার প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ভোটাধিকার নিশ্চিত করার জন্য কাজ করছে সেই দলের কুষ্টিয়ার বর্তমান নেতৃত্ব দলের শুধু নেতা কর্মীদের সাথেই বেইমানি করে নাই সমগ্র জনগণের কাছে বিএনপির ভাবমূর্তি নষ্ট করেছে। তাই কুতুব- জাকির এর কাছে কুষ্টিয়া জেলা বিএনপির নেতৃত্ব থাকলে কোনদিন জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে না।ব্যক্তি থেকে গোষ্ঠী বড় আর গোষ্ঠীর থেকে দল বড়। তাই আজ দলের স্বার্থে দলকে বাঁচাতে কুতুব -জাকির গং ও তাদের ফ্যাসিষ্ট প্রেতাত্মাকে কুষ্টিয়া জেলা বিএনপি থেকে সরিয়ে দলকে কলঙ্ক মুক্ত করতে হবে।
আমি প্রিয় নেতা তারেক রহমানের কাছে করোজোরে বলতে চাই দয়া করে কুষ্টিয়ার নব্য এই ফ্যাসিষ্টদের কাছ থেকে কুষ্টিয়া জেলা বিএনপি কে বাঁচান এবং নতুন নেতৃত্ব প্রদান করুন কুষ্টিয়ায়, যারা নেতা না হয়ে জনমানুষ ও দলের সেবক হবে।