বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ছিলেন এক অনন্য ব্যক্তিত্ব। তিনি শুধু বিএনপি’র প্রতিষ্ঠাতা নন, বরং সৌদি আরবসহ সমগ্র মধ্যপ্রাচ্য এবং আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে অত্যন্ত জনপ্রিয় একজন রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে স্বীকৃতি অর্জন করেছিলেন। তাঁর নেতৃত্বে বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নতুনভাবে পরিচিতি পায়, মুসলিম বিশ্বে কূটনৈতিক সম্পর্ক জোরদার হয় এবং বৈশ্বিক মঞ্চে দেশের মর্যাদা বৃদ্ধি পায়।
কিন্তু এই উদীয়মান নেতৃত্ব ও বাংলাদেশকে শক্তিশালী রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তোলার প্রচেষ্টা আন্তর্জাতিক কূটনৈতিক মহলের একাংশকে অস্বস্তিতে ফেলেছিল। বহির্বিশ্বের ষড়যন্ত্র ও অদৃশ্য কোড অপারেশনের মাধ্যমে তাঁকে ১৯৮১ সালে হত্যা করা হয়। এর মাধ্যমে শুধু একজন রাষ্ট্রনায়ককেই নয়, সমগ্র বাংলাদেশকেই নেতৃত্বশূন্য করার একটি কূটনৈতিক চক্রান্ত সফল হয়।
আজও সেই হত্যাকাণ্ডের পেছনের আসল কারণ ও বিদেশি সম্পৃক্ততা রহস্যে ঘেরা। কিন্তু একটি বিষয় স্পষ্ট—জিয়াউর রহমানের মৃত্যু ছিল না কেবল একটি সামরিক অভ্যুত্থান; এটি ছিল একটি পরিকল্পিত আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র, যার লক্ষ্য ছিল বাংলাদেশকে শক্তিশালী নেতৃত্ব থেকে বঞ্চিত রাখা।
মোহাম্মদ নাঈম হাসান জনতার কথা বলে