আমি আগামীকাল ২৭ জুন কুষ্টিয়া শহর বিএনপির কাউন্সিলে সভাপতি পদপ্রার্থী।
আমার নির্বাচনী প্রতীক চেয়ার।
আমি একজন সচেতন রাজনৈতিক কর্মী হিসাবে আমার নির্বাচনী ইশতেহার নিম্নে ঘোষণা করছি :-
১। কর্মীবান্ধব কুষ্টিয়া শহর বিএনপি গড়ে তোলা।
২। সৎ, যোগ্য, ত্যাগী ও নিষ্ঠাবান কর্মীদের সাথে নিয়ে শহর বিএনপিতে একটি শক্তিশালী ও কার্যকর নেতৃত্ব গড়ে তোলা।
৩। তৃনমুল পর্যায়ের কর্মীদের সাথে সরাসরি ও নিবিড় সম্পর্ক স্থাপন করতে চাই যেন কর্মীরা কোন ব্যক্তি অথবা গোষ্ঠির লেজুরবৃত্তি হয়ে কারো মুখপেক্ষী না হয় সেভাবে যথাযথ ভূমিকা পালনে সচেতন হতে আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাব।
৪। রাগ, অনুরাগ অথবা বিভাজনের বশবর্তী হয়ে কারোর প্রতি অন্যায় আচরন করবোনা বা কাউকে করতে দেব না।
৫। বিগত ১৭ বছর যারা সম্মুখ সারি থেকে আন্দোলন করেছেন এবং এখনও অন্যায় ও অনিয়মের বিরুদ্ধে লড়াই করে চলেছেন তাদের প্রতি সর্বদা সহানুভূতি প্রদর্শন করবো।
৬। সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ ও মাদক মুক্ত এবং বৈষম্যহীন শহর বিএনপি গড়ে তুলতে সচেষ্ট হবো।
৭। সৎ, যোগ্য ও আদর্শবান কর্মীদের দুঃসময়ে পাশে থাকতে কখনো কুন্ঠাবোধ করবো না।
৮। তথ্য প্রযুক্তির সঠিক ব্যবহারের মাধ্যমে কুষ্টিয়া শহর বিএনপিকে আধুনিকায়ন করবো।
আমার দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে আমি বিএনপির রাজনীতিতে কি অবদান রাখতে পেরেছি :-
১। আহ্বায়ক হিসেবে জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের দায়িত্ব পালনে অনিয়মের কোন অভিযোগ কেউ করতে পারেনি।
২। কুষ্টিয়া জেলা বিএনপির সহ সাংগঠনিক সম্পাদক হিসাবে নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করেছি।
৩। জেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও প্রচার সম্পাদক হিসাবেও যথাযথ দায়িত্ব পালনে সচেষ্ট থেকেছি।
৪। বর্তমানে শহর বিএনপি যুগ্ম আহ্বায়ক হিসাবে দায়িত্ব পালন করে চলেছি।
কুষ্টিয়া শহর বিএনপির কাউন্সিলের সম্মানিত ভোটার দের উদ্দেশ্যে আমার শেষ কথা –
আসন্ন কুষ্টিয়া শহর বিএনপির কাউন্সিলে সভাপতি পদপ্রার্থী হয়ে ভোট ও দোয়া প্রার্থী হয়েছি।
এই ভোট নেতা নির্বাচনের ভোট।
এই ভোট ত্যাগী কর্মীদের মুল্যায়নের ভোট।
যে কোন ভোটই পবিত্র আমানত। গনতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় নেতৃত্ব নির্বাচনের অন্যতম মাধ্যম ভোট। অবশ্যই আপনার মুল্যবান ভোটটি যেনো হয় যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচনের মুল চাবিকাঠি। আপনার ভোট আপনি দিবেন, ত্যাগী নির্যাতিত ও যোগ্য প্রার্থীকেই দিবেন ।
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ
শহীদ জিয়া অমর হউক
বেগম খালেদা জিয়া জিন্দাবাদ।
তারুণ্যের অহংকার জননেতা জনাব তারেক রহমান জিন্দাবাদ।